শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

গোবিন্দগঞ্জে মোঘল আমলের প্রাচীন মাস্তা লাল মসজিদ

Reading Time: < 1 minute

আঃ খালেক মন্ডল, গাইবান্ধা :

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সদর হতে প্রায় ০৩ কি.মি. দক্ষিণে এবং কামারদহ ইউনিয়নের ফাঁসিতলা বাজার হতে ০১ কি.মি. উত্তরে ঢাকা রংপুর মহাসড়কের পশ্চিম পার্শ্বে মাস্তা প্রাচীন মসজিদটি অবস্থিত। বিভিন্ন জেলা থেকে যে কোন যানবাহন ব্যবহার করে মাস্তা মসজিদে আসা যায়। গাইবান্ধা জেলার ওয়েবসাইডের তথ্যমতে, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় পুরাতন মসজিদ গুলোর মধ্যে প্রাচীন মাস্তা মসজিদ  স্থাপত্যের অপর একটি নিদর্শন। কামারদহ ইউনিয়নের মাস্তা গ্রামের প্রাচীন লাল মসজিদটিই মাস্তা ‘মসজিদ’ নামে পরিচিত। মসজিদ এলাকার জনশ্রুতি মতে এককালে এ এলাকায় বাদশা ফকির নামে একজন  প্রভাবশালী ও ধর্মপরায়ন ব্যক্তির বাস ছিল । তিনি এ মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। আজও বাদশা ফকিরের মাজার মসজিদটির সামনে রয়েছে। তাঁর ও তাঁর উত্তারসুরীর আসল পরিচয় আজও মেলেনি। প্রকৃতপক্ষে মসজিদটি কোন সময় নির্মিত হয়েছে তা কোন সূত্র থেকেই আজও জানা যায়নি। তবে মসজিদের নির্মাণ কৌশল ও মোঘল আমলের মসজিদ স্থাপত্যের বৈশিষ্ঠ্যের সূত্র ধরে অনুমান করা যায় মাস্তা মসজিদটি মোঘল আমলের  কোন এক সময় নির্মিত হয়েছিল। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ৩৫ ফুট এবং প্রস্থ ১৬ ফুট। চার কোণে চারটি স্তম্ভ রয়েছে। একই আকারের তিনটি গম্বুজ আছে। দরজা তিনটি। কোন জানালা নেই। ভিতরে দুই সারিতে নামাজ আদায় হয়ে থাকে। বর্তমানে ওই মসজিদ পরিচালনা কমিটি স্থানীয় মুসল্লিদের সহযোগিতায় বারান্দার সামনে মসজিদ সম্প্রসারণ করে বড় করেছে। যাতে বেশি মুসল্লি এক সাথে নামাজ আদায় করতে পারে। তবে সরকারি ভাবে মসজিদটির স্থাপত্য ধরে রাখতে সংস্কার করার জন্য   স্থানীয় মুসল্লিরা প্রশাসনের প্রতি দাবী জানিয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com